Breaking News

স.হ.বা.সের সময় ছেলেরা কেন ঘরের আলো নিভিয়ে দেয়

ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে এক এক জন মানুষ এক এক রকম আবহ পছন্দ করেন। কিন্তু সারা বিশ্বেই দেখা যায়, পুরুষদের প্রবণতা থাকে মিলনের মুহূর্তে ঘরের আলো নিভিয়ে দেওয়ার। অন্ধকারেই সঙ্গিনীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে পছন্দ করেন তারা। কিন্তু কেন? সম্প্রতি সেই প্রশ্নেরই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছিল ‘ডায়েট শেফ’ নামের ডায়েট ডেলিভারি এজেন্সি। যে সমীক্ষা তারা চালিয়েছে, তাতে উঠে এসেছে এক অদ্ভুত কারণ।

২০ থেকে ৩০ বছর বয়সী ১০৭৭ জন ব্রিটিশ পুরুষকে সমীক্ষার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। সমীক্ষার যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে তাতে লেখা হয়েছে, ‘অধিকাংশ পুরুষই নিজের শরীর নিয়ে লজ্জিত। সেই কারণেই মিলনের সময়ে তারা চান ঘরের আলো নিভিয়ে দিতে।’

বিষয়টির বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে বলা হয়েছে, মিলনের সময়ে ন.গ্ন হতেই হয়। আর ন গ্ন হওয়া মানেই নিজের সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সামনে নিজের শারীরিক গড়নকে বেআব্রু করে দেওয়া। নিজের শরীরের গঠন নিয়ে যদি কেউ ল জ্জি ত বা অসন্তুষ্ট বোধ করেন, তিনি স্বাভাবিকভাবেই অন্ধকারের আড়ালে মিলনের কাজটি সারতে চাইবেন।

সমীক্ষার অন্তর্গত ৬৪ শতাংশ পুরুষ জানিয়েছেন, তারা তাদের ভুঁড়ির কারণে লজ্জিত। আর ৪৫ শতাংশ পুরু‌ষ নিজেদের শরীরকে মেদবহুল বলে মনে করেন। স্বাভাবিকভাবেই সেই শরীরকে অন্য কারোর সামনে তুলে ধরার উপযোগী মনে করছেন না তারা।

এই বিষয়ে কলকাতার বিশিষ্ট মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তবোব্রত সেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘নিজের শরীর নিয়ে ল জ্জা ঘ নি ষ্ঠ মুহূর্তে আলো নিভিয়ে দেওয়ার একটা কারণ হতেই পারে। তবে সেই কারণ শুধু পুরুষদের কেন, মেয়েদেরও প্রভাবিত করার কথা।

সাধারণভাবে যৌ ন ম ন স্ত ত্ত্বে বলা হয়, আলো নিভিয়ে দেওয়ার প্রবণতা যৌ ন ফ্যান্টাসির ইঙ্গিত। অর্থাৎ যেসব মানুষ নিজের সঙ্গী বা সঙ্গিনী ব্যতীত অন্য কোনো মানুষকে মি ল নে র সময়ে মনে মনে কামনা করেন, তারাই সাধারণত ঘরের আলো নিভিয়ে দিতে চান। কারণ অন্ধকার তাদের ফ্যান্টাসি তথা কল্পনাকে সহজে প্রসারিত হতে সাহায্য করে।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *