সর্বশেষ

বাড়ির আঙিনায় এই পদ্ধতিতে শসা রোপন করলে হবে ব্যাপক ফলন

আমরা অনেকেই শসা খেতে ভালো লাগে। শসা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি। শসাকে অনেকেই ফল হিসাবে ব্যবহার করে আবার সবজি হিসাবে ব্যবহার করা যায়। অনেকেই বলে শসা খেলে ভিতর শীতল থাকে। তাছাড়া আমার শসা ছালাতের সাথে এবং সবজি হিসাবে রান্না করে খেয়ে থাকি। শসা খেলে শরীলেট ত্বক সুন্দর হয় এবং মুখেরও।শসার মধ্যে খুবই বেশি পরিমাণের ক্যালোরি যা আমাদেরকে কাজ করতে সাহায্য করে।

শসা খেলে অনেক পরিমাণের ভিটামিন পাওয়া যায় যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষতমা বাড়ায়। শসা হাইপেশার রোগিদের জন্য খুবই উপকারি এটি হাইপেশার নিয়ন্ত্রন করে থাকে।তাছাড়া ডায়বেটিস আরে অন্য রোগিদের জন্য মারাত্বক উপকারি। অনেকের বাড়ির আঙিনা অনেক ছোট তাই তারা শসা চাষ করতে পারে না। তাই তারা বাজার থেকে শসা কিনে এনে চাহিদা পূরন করে।

বাজারে শসা অনেক দিন আগের গাছ থেকে পারা থাকে কিন্তু বাড়িতে চাষ করলে তা টাটকা পাওয়া যায় এবং চাহিদা পূরন করা যায়। ইন্টারনেট কিছু দিন আগে একটি ভিডিওতে এক দাদা কি ভাবে বাড়ির আঙিনায় কম জায়গার মধ্যে শসা চাষ করতে হয় তা দেখিয়েন। ভিডিওটি বাড়ি আঙিনায় শসা চাষ করা শিখার জন্য খুবই উপকারি।তাই ভিডিওটি আলোকে বলা হলো কিছু

দাদা যে যে উপকরন ব্যবহার করছেন,1/শুকনো মাটি।,2/টিনের টপ।,3/বোতল।,4/বড় তার।,5/বাশের কনট্রি,6/এবং শসার বীজ- দাদা যে ভাবে ভিডিওতে দেখিয়েছেন তা স্টেব বাই স্টেপ বলা হলোঃ প্রথমে দাদা টিনের টপ টাকে ফুটো করে নিয়েছেন তারপর দাদা শুকনো মাটি এনে টপটাকে ভরে দিয়েছেন।তারপর দাদা ভিডিওতে টপের উপরে সুন্দর ভাবে তার দিয়ে বোতল বেধে দিয়েছেন এবং বোতলের পিছেনে কিছু অংশ কেটে ফেলেছেন যাতে করে পানি দিতে পারা যায়।

তারপর শসার বীজ মাটিতে রোপন করে নিলেন এবং পানি দিয়ে দিলেন। বোতলের কাটা অংশ দিয়ে পানি দিয়ে ভরে দিলেন এবং একটু ফাঁকা রাখলেন যাতে করে ফোটা ফোটা ভাবে পানি পরতে পারে। এই ভাবে ৬ দিন যাবার পর চারা গজাবে এবং ২০ দিন পর অনেক বড় হয় তখন দাদা বাশ এনে টপের মধ্যে বেঁধে দেন।কিছু দিন পর গাছে ফুল আসে এবং শসা ধরতে থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *