বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো শ্রীলঙ্কার মাটিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল, যা একটি বড় মাইলফলক।
ফাইনাল ম্যাচে ৮ উইকেটে জয়: শ্রীলঙ্কার ১৩২/৭ স্কোর Chase করে বাংলাদেশের ১৩৩/২ লক্ষ্যের চেয়ে আগেই ২১ বল বাকি রেখে জয় নিশ্চিত করে ।
২. তানজিদ হাসান তামিমের সেঞ্চুরি রাস্টার স্কোর
ফাইনাল ম্যাচে তানজিদ হাসান তামিম নিজের কেরিয়ারের সেরা হাফ-সেঞ্চুরি (৭৩* রান) করে দলের জয় তুলে দেন ।
৩. দম্পুহীন ব্যাটিং ও রেকর্ড জয়
দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশের জয় ছিল একপেশে: শ্রীলঙ্কার তাদের নিঃশেষ ওয়ান-এর ৯৪ রানের ইনিংসটি ছিল শ্রীলঙ্কার ইতিহাসে হোমে সবচেয়ে কম T20 ইনিংস*, আর বাংলাদেশের ৮৩ রানের বড় জয় এটিই সর্বকালের সর্বাধিক ।
৪. লিটন দাস–শামীম হোসেনের এক ঝাঁকজমকালি পার্টনারশিপ
দ্বিতীয় ম্যাচে লিটন দাস ৭৬ (৫০) এবং শামীম হোসেন ৪৮ (২৭)। তাদের ৬ষ্ঠ উইকেটে ৭৭ রানের যোগদান ছিল ম্যাচের সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট ।
৫. বোলিং হাইলাইটস
দ্বিতীয় ম্যাচে রিশাদ হোসেনের স্পেলে ৩ উইকেট তুলে নেয়, যা শ্রীলঙ্কার ইনিংস দ্রুত শেষ করে দেয় ।
৬. সিরিজ হেড-টু-হেড + ঐতিহাসিক প্রসঙ্গ
শ্রীলঙ্কায় টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই বাংলাদেশের মোট T20 সিরিজ জয় সংখ্যা ছয় থেকে বাড়িয়ে ৭-৬ করেছে শ্রীলঙ্কা- বাংলাদেশের হেড-টু-হেড স্কোর ।
এছাড়া, শ্রীলঙ্কার ঘরে (হোম সিরিজে) বাংলাদেশের এই সিরিজ জয় ছিল চতুর্থ রেকর্ড বাকি যা ইতিহাসে নতুন বৃত্ত গড়েছে ।
বাংলাদেশ টেস্টে তিন ম্যাচ সিরিজ ২–১ ব্যবধানে জিতেছে, এটি শ্রীলঙ্কার মাটিতে তাদের প্রথম টি‑টোয়েন্টি সিরিজ জয় শেষ ম্যাচে ৮ উইকেটে জয়
ফাইনাল ম্যাচে শ্রীলঙ্কার ১৩২/৭ রানের লক্ষ্যে ২১ বল বাকি রেখে—১৩৩/২—বাংলাদেশ জিতে নেয়
লিটন দাস–শামীমের জুটি এবং ব্যাটিং পারফরম্যান্স
দ্বিতীয় ম্যাচে লিটন দাস ৭৬ (৫০) ও শামীম হোসেন ৪৮ (২৭) রান করেন। তাঁদের ৬ষ্ঠ উইকেটে ৭৭ রানের যোগদান ছিল ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট ।
বোলিংয়ে রিশাদের ৩ উইকেট
একই ম্যাচে রিশাদ হোসেন তাঁর ৩/১৮ স্পেল করেন, শ্রীলঙ্কাকে মাত্র ৯৪ রানে অল-আউট করেন
শ্রীলঙ্কার হোমে সর্বনিম্ন ৯৪
তাঁদের এটি ছিল শ্রীলঙ্কার তৃতীয় দলের বিরুদ্ধে সর্বনিম্ন ঘরোয়া T20I ইনিংস, ও বাংলাদেশের সামনে এটি হয়েছিল তাঁদের সবচেয়ে বড় (৮৩ রানের) জয় একটি ফুল-মেম্বার দলের বিরুদ্ধে
হেড‑টু‑হেড রেকর্ড
সিরিজ শেষে হেড-টু-হেড রেকর্ড হলো ১১-৬, তবে সিরিজ জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো শ্রীলঙ্কার সহিত বিদেশে সিরিজ হেরে দিন বদলিয়ে দেয় ।
রেকর্ড/মাইলফলক বর্ণনা
প্রথম সিরিজ জয় শ্রীলঙ্কার মাটিতে ✅ ইতিহাসস্থায়ী অর্জন
ফাইনাল ম্যাচে ৮ উইকেটে জয় ✅ কম সময়, গোটা কন্ট্রোল
তানজিদের ক্যারিয়ার সেরা ৭৩* ✅ রানের বিশাল অবদান
শ্রীলঙ্কার হোমে সর্বনিম্ন ৯৪ ✅ বহুমাত্রি হারের পরিচয়
লিটনের ৭৬ + শামীমের ৪৮ পার্টনারশিপ ✅ ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট
রিশাদের ৩ উইকেট ✅ বোলিংয়ে অবদান
হেড‑টু‑হেড স্কোর ৭‑৬ ✅ ঐতিহাসিক সমতা বদল