সর্বশেষ

কোন ধরনের মেয়েরা ;সে;;ক্স; করার ক্ষেত্রে বেশি আগ্রহী হয়?

মেয়েদের সেক্স বেশী হেলেও ছেলেদের সেক্সের আগ্রহ
বেশি !
.
মেয়েরা সেক্সি। তবে সেক্সের খিদে বেশি পুরুষদেরই। সম্প্রতি এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্যই।সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ছেলেদের যৌনখিদে মেয়েদের তুলনায় অন্তত তিনগুণ বেশি।
নারী-পুরুষের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তিই হল যৌন সম্পর্ক। যৌনজীবনে যে যত বেশি খেলতে পারে, তাঁর চাহিদা তত বেশি। কারণ যৌনজীবন দুঃখের হোক তা চান না কেউই। প্রতিটি পুরুষই চান, প্রতিটি রাত হোক রঙিন। প্রত্যেক নারীও চান, বিছানায় কালবৈশাখী ঝড় উঠুক প্রতি রাতে।
এই রঙিন রাত কিংবা বিছানায় ঝড় তুলতে হলে প্রয়োজন যৌন খিদের। এই খিদে না থাকলে লিঙ্গোত্থান হবে না পুরুষের। নারীর যোনি নিঃসরণ করবে না পিচ্ছিল তরল। যোনিপথ হবে না মসৃণ। স্বাভাবিকভাবেই যৌনজীবন হবে বেদনাদায়ক। তাই সেক্সের চাহিদা হতে হবে তুঙ্গ।
জার্নাল ইবলিউশনারি বিহেভিয়ারাল সায়েন্সস-এ প্রকাশিত সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, সম্ভোগ তৃপ্তিদায়ক করতে কাজ করে বেশ কিছু ফ্যাক্টর। যেমন, দুজনে এক সঙ্গে কতটা সময় কাটান, একে অন্যকে কতটা ভালোবাসেন, দুজনের মধ্যে বোঝাপড়াটাই বা কেমন –এসব বিষয়ের ওপরই নির্ভর করে সুখী যৌনজীবন।
১৯ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৯২ জন নারী-পুরুষের ওপর সমীক্ষাটি করা হয়। এই যুগল এক ছাদের নীচে ছিলেন এক মাস থেকে ন বছর পর্যন্ত। এই যুগল সপ্তাহে দু থেকে তিনবার সেক্স করেছেন। দেখা গিয়েছে, প্রতিটি ক্ষেত্রেই মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের সেক্স করার প্রবণতা বেশি।সঙ্গিনীর দিকে কামনার হাত আগে বাড়িয়ে দিয়েছেন কামুক পুরুষ।
শুধু তাই নয়, গবেষকরা দেখেছেন, যাঁরা একই মহিলা বা পুরুষের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে সেক্স করছেন, তাঁদের যৌনখিদে কমে গিয়েছে। তাঁরা পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েছেন বেশি করে।এই পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়লে পুরানো সঙ্গী কিংবা সঙ্গিনীর প্রতি টান কমে যায়। তাঁকে দেখলে হয় না লিঙ্গোত্থান। সঙ্গিনীর শরীর করে না আনচান।
তাহলে মুক্তির উপায়? মুক্তির উপায় আছে বই কি! সমীক্ষকদের মতে, যেদিন মিলিত হতে চান, সেদিন সকাল থেকেই সলতে পাকাতে থাকুন রাতের জন্য। সঙ্গী কিংবা সঙ্গিনীকে ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিন, এই রাত তোমার-আমার। তার পর ভাবতে থাকুন নতুন কী পদ্ধতিতে সেক্স করবেন। নিজের শরীর নিজেই দেখুন ভালো করে, আর ভাবতে থাকুন এই সুন্দর স্তন, যৌনাঙ্গ পেলে ও কি করবে! আর ছেলেরা ভাবুন, এত সুন্দর লিঙ্গ দেখলে ও নিশ্চয়ই খুশি হবে।
রাত নামলে বদলে ফেলুন বিছানার চাদর। তার পর নরম আলোয় মেতে যান আদিম খেলায়।বর্ষণমুখর রাতে বিছানায় আপনি তৈরি করুন নয়া বর্ষামঙ্গল। স্তব্ধ চরাচরে কেবলই শোনা যাক, যুগলের হিস হিস শব্দ। কাব্যিক কোনও এক রাতে স্তনবৃন্তের একটি মাত্র কামড়েই লেখা হোক ভালোবাসার জয়গান। কিংবা প্রিয়তমার যোনিদেশে মিষ্টি একটা চুমুতে রচনা হোক প্রেমের নয়া উপাখ্যান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *